বেদ ঈশ্বরের বাণী নয়।
শাস্ত্রে বেদকে ঈশ্বরের নিঃশ্বাস বলা হয়।
এক একজন ঋষির তপস্যা পূত দৃষ্টির সামনে বেদের সূক্ত গুলো প্রকট হয়েছিল।
ঋষিরা তাই বেদ মন্ত্রের স্রষ্টা নন, দ্রষ্টা।
স্বয়ং ঈশ্বরের বাণী কিন্তু ভগবদ গীতা যা কুরু যুদ্ধের প্রারম্ভে শ্রী ভগবান অর্জুন কে বলেছিলেন। গীতা ওই বেদোক্ত জ্ঞানের -ই সার ভাগ। এখনও অবধি ২০০০০ -এর মত বৈদিক মন্ত্র পাওয়া যায়, যদ্যপি আরও মন্ত্র বেদে ছিল। সেগুলো লুপ্ত। কিন্তু শ্রীকৃষ্ণের কৃপায় সমগ্র বেদ-এর জ্ঞান পৃথিবী থেকে লুপ্ত হয় নি। বৈদিক পূর্ণ জ্ঞান ভগবদ গীতার ৭০০ শ্লোকের মধ্যে বিধৃত হয়ে আছে। তাই বেদ ও বেদ মূলক গীতা ----দুইটি শাস্ত্র -ই সনাতন হিন্দু জনতার সব সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মগ্রন্থ ,মূল অবলম্বন।
কপি রাইট : দেবাশিস সিংহ
Debasish Singha
Like your page
https://www.facebook.com/OmSabha
শাস্ত্রে বেদকে ঈশ্বরের নিঃশ্বাস বলা হয়।
এক একজন ঋষির তপস্যা পূত দৃষ্টির সামনে বেদের সূক্ত গুলো প্রকট হয়েছিল।
ঋষিরা তাই বেদ মন্ত্রের স্রষ্টা নন, দ্রষ্টা।
স্বয়ং ঈশ্বরের বাণী কিন্তু ভগবদ গীতা যা কুরু যুদ্ধের প্রারম্ভে শ্রী ভগবান অর্জুন কে বলেছিলেন। গীতা ওই বেদোক্ত জ্ঞানের -ই সার ভাগ। এখনও অবধি ২০০০০ -এর মত বৈদিক মন্ত্র পাওয়া যায়, যদ্যপি আরও মন্ত্র বেদে ছিল। সেগুলো লুপ্ত। কিন্তু শ্রীকৃষ্ণের কৃপায় সমগ্র বেদ-এর জ্ঞান পৃথিবী থেকে লুপ্ত হয় নি। বৈদিক পূর্ণ জ্ঞান ভগবদ গীতার ৭০০ শ্লোকের মধ্যে বিধৃত হয়ে আছে। তাই বেদ ও বেদ মূলক গীতা ----দুইটি শাস্ত্র -ই সনাতন হিন্দু জনতার সব সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মগ্রন্থ ,মূল অবলম্বন।
কপি রাইট : দেবাশিস সিংহ
Debasish Singha
Like your page
https://www.facebook.com/OmSabha
No comments:
Post a Comment